১। ২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণী পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক প্রদান।
২। ৮ম শ্রেণী শেষে ২০১০ সাল থেকে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং ২০১১ সাল থেকে জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা চালু।
৩। ২০০৯-২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদান।
৪। ২০১০ সন থেকে সকল শিক্ষার্থীর অন লাইনে রেজিস্ট্রেশনসহ সকল পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল ওয়েব সাইটে প্রকাশ।
৫। ১২১ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ওয়েব সাইট ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম তৈরী করা হয়েছে এবং ল্যাপটপ, স্পিকার, ইন্টারনেট মডেম ও প্রজেক্টর প্রদান করা হয়েছে।
৬ ।২৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পাঠদানের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে।
৭। ০৬ টি স্কুল এবং ০২ টি কলেজকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।
৮।২০১৩ সাল থেকে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
৯। বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বিএমটিটিআই) এ এই প্রথম এক বছর মেয়াদী ব্যাচেলর অব মাদ্রাসা এডুকেশন (বিএমএড) কোর্স চালু করা হয়েছে।
১০। মহিলা শিক্ষকের মাতৃত্বকালীন ছুটি ৪ মাস থেকে ৬ মাসে বর্ধিত করা হয়েছে।
১১। স্কুল ও কলেজের শিক্ষকদের সাথে মাদ্রাসা শিক্ষকদের বেতন ও পদ মর্যাদার সমতা প্রতিষ্ঠাসহ ভাতাদি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
১২। স্কুলের মত মাদ্রাসাতেও আনুপাতিক হারে ৫ম ও ৮ম শ্রেণীর বৃত্তি চালু করা হয়েছে।
১৩। স্কুল ও মাদ্রাসায় সহকারী গ্রন্থাগারিকের পদ সৃষ্টি করা হয়েছে ইত্যাদি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস